আঁধারে আলো

আঁধারে আলো

লম্বা টানা বারান্দা। দুপুরের তেরছা আলো লাল মেঝেতে তৈরী করেছে গ্রিলের নকশার ছায়া। একটি বছর তিনেকের দুষ্টু মেয়েকে তার মা খাওয়াতে ব্যস্ত আর নাজেহালও। কাক- বক দেখিয়ে, গান-কবিতা শুনিয়েও কোনো কিছুর বিনিময়েই খেতে রাজি হচ্ছে না দুরন্ত, অবাধ্য মেয়েটি। তরুণী মা-টি তখন শুরু করলেন এক ছোট্ট ছেলে বিলে-র গল্প। কেমন করে তার মা ভুবনেশ্বরী দেবী যখন বিলে ভয়ঙ্কর রকমের দুষ্টুমি বা উৎপাত শুরু করতো বা রেগে গিয়ে জিনিসপত্র ভাঙচুর করতো তার মাথায় জল ঢেলে "শিব ! শিব !" জপ করে তাকে শান্ত করতো আবার কখনও বা মা তাকে ভয় দেখিয়ে বলতেন "যদি এরূপ দুরন্তপনা করো, তবে শিব আর তোমাকে কৈলাসে যাইতে দিবেন না।" মাঝে মাঝে তাঁর মা ছেলের ওপর বিরক্ত হয়ে বলতেন, "শিবের কাছে পুত্র বর চাহিয়াছিলাম, তা শিব নিজে না আসিয়া তাঁহার একটি ভূতকে পাঠাইয়া দিয়াছেন।"
 

কখনও আবার সেই মেয়েটিকে তার মা বিলের দীনদরিদ্র মানুষের প্রতি সুগভীর সমবেদনার গল্প করতো। কেউ কিছু চাইতে আসলে বিলে কখনও তাকে ফেরাতো না যা হাতের কাছে থাকতো তাই দিয়ে দিত। একদিন বিলের মা বিরক্ত হয়ে বিলেকে ঘরে দরজা বন্ধ করে রাখতো। ওমা ! কিন্তু তাতে কী! জালনা দিয়ে একজন গরিব মানুষকে দেখতে পেয়ে তাকে ডেকে মায়ের একখান দামী শাড়ি সে দিয়ে দিল। — এই ভাবে প্রত্যেকদিন সেই পুঁচকে মেয়েটা হাঁ করে ছোট্ট বিলের গল্প শুনতে শুনতে কখন যে ভাত খেয়ে ফেলতো বুঝতেই পারতো না। ছোট্ট বিলে সেই সময় থেকেই সেই একরত্তি মেয়েটির মনে একটু একটু করে ছাপ ফেলতে শুরু করেদিল।

ADVERTISEMENT
Swades Times Book

 

মেয়েটা এখন ৬ । বাবার হাত ধরে ৩, গৌরমোহন মুখার্জি স্ট্রিটের একটি বাড়ির সামনে। কাছে সিমলা ব্যায়াম সমিতির দুর্গাপুজোয় পুজোয় ঠাকুর দেখতে এসে বাবা তাকে নিয়ে এসেছে এখানে। এটি স্বামী বিবেকানন্দের পৈতৃক বাড়ি। বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে বাবার মুখে গল্প শুনেছে সে। স্কুলে একজন শিক্ষক একবার এক ভুল ধারণার বশবর্তী হয়ে খুব জোরে নরেনের কান মুলে দেওয়ায় সে প্রতিবাদ করে শিক্ষককে বলেছিল "আপনার কি অধিকার আছে এরূপ করিবার?"
 

কিংবা ওই গল্পটা যেখানে স্কুলে নরেন কিছুতেই ইংরেজি ভাষা শিখতে চায় না। পীড়াপীড়ি করলে বাড়ি এসে কাঁদতে কাঁদতে বলে "বিদেশীর ভাষা শিখিব কেন ?" তারপর ওই গল্পটা যেখানে নরেন বাবা বিশ্বনাথ দত্তের বিভিন্ন জাতের মক্কেলদের জন্য বৈঠকখানায় রাখা হুঁকোগুলোতে একটার পর একটায় টান দিয়ে যাচ্ছে। বাবা তাকে জিজ্ঞাসা করায় সে বলে দেখছি তার জাত যায় কিনা! আর গেলে কেমনভাবে যায়।
 

৯ বছর বয়স এবার মেয়েটির। রামকৃষ্ণ সংঘের স্কুলে স্পোর্টস ডে পালন হল সেবার ১২ ই জানুয়ারি। মেয়েটা বার বার পিছিয়ে পড়ে দৌড় প্রতিযোগিতায়। সবাই তাকে ফেলে এগিয়ে যায় জয়ের সীমানার দিকে। মেয়েটার ক্লান্ত, অবসন্ন লাগে, ভারাক্রান্ত লাগে মনটা। মাঠের একদিকে স্বামী বিবেকানন্দের বিশাল ছবি, গলায় মালা। মেয়েটা পায়ে পায়ে ছবির নিচে এসে দাঁড়ায়। বড় বড় উদ্ভাসিত চোখ যেন তাকেই দেখছে। মনে পড়ে হটাৎ একটা গল্প স্কুলেরই উদ্বোধন কার্যালয় থেকে দেওয়া একটা বইতে পড়া। নরেন্দ্রনাথ প্রত্যহ যেতেন রামকৃষ্ণদেবের কাছে। একবার তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য রামকৃষ্ণদেব একমাস তাঁর সাথে কথা বলেন নি। নরেন্দ্রনাথ সামনে এলেই উনি মুখ ঘুরিয়ে অন্যদের সাথে কথা বলেন  নরেনের দিকে ফিরেও তাকান না। এইভাবেই দিন যায়, সপ্তাহ যায়, এক মাস হয়ে যায়, এ ঘটনা রোজ চলতেই থাকে কিন্তু নরেনের তাতে হেলদোল নেই। সে রোজই আসে। এক মাস এইভাবে অতিবাহিত হলে শ্রীরামকৃষ্ণ নরেনকে বলেন,"আচ্ছা , তুই তো আসা-যাওয়া করিস, আমি তো তোর সঙ্গে একটা কথাও বলি না। তবু আসিস কেন ?" উত্তরে নরেন বলে ,"আমি কি আপনার কথা শুনবার জন্য আসি? আপনাকে ভালোবাসি, দেখতে ইচ্ছে হয়, তাই আসি।" শুনে রামকৃষ্ণদেব বলেন, "তুই বলে এতটা অবহেলা সইতে পারলি। অন্য কেউ হলে সরে পড়ত।"

মন শক্ত হয় মেয়েটির। প্রতিজ্ঞা করে যতই হেরে যাক সে তবু সে লেগে থাকবে। সে দৌড়োবেই। সেবার দৌড়-প্রতিযোতায় তৃতীয় হয় মেয়েটি।

 

মেয়েটি এখন সিক্সে পড়ে। তার বাবা হসপিটালে ভর্তি আজ। নিউমোনিয়া হয়ে সেপ্টিসেমিয়াতে আক্রান্ত। যমে মানুষে টানাটানি চলছে। এক একটা এন্টিবায়োটিকের প্রচন্ড দাম। তাছাড়া বেসরকারি নার্সিংহোমের অন্যান্য খরচা তো আছেই। মায়ের অবস্থা পাগলের মত। মেয়েটির বড় অসহায় লাগছে। মা সারাদিন নার্সিংহোমে, দিদা এসে রয়েছে তার কাছে দেখভালের জন্য।
 

স্কুলে যেতে আর ইচ্ছে করে না তার। তবু যেতে হয়। একদিন স্কুলে বই পড়তে পড়তে সে একটা গল্প খুঁজে পায়। তখন সদ্য বাবা মারা গেছে নরেনের। সেই সময় তার একুশ বছর বয়সী ওকালতি পড়া বড়দা ছাড়া আর উপার্জনসক্ষম আর কেউ নেই | বড় সংসারের বিরাট খরচ তার মধ্যে মামলা মোকদ্দমা লেগেই আছে। ওঁৎ পেতে আছে সবাই কী করে এই সহায় অসম্বলহীনা বিধবা ভুবনেশ্বরী দেবীকে ছোট ছোট ছেলেমেয়ে শুদ্ধু ভিটে ছাড়া করা যায়। প্রচন্ড কষ্ট, পেটে খাবার নেই — "প্রাতঃকালে উঠিয়া গোপনে অনুসন্ধান করিয়া যেদিন বুঝিতাম গৃহে সকলের পর্যাপ্ত আহার্য নাই, সেদিন মাতাকে 'আমার নিমন্ত্রণ' আছে বলিয়া বাহির হইতাম এবং কোনদিন সামান্য কিছু খাইয়া, কোনদিন অনশনে কাটাইয়া দিতাম। অভিমানে ঘরে - বাহিরে কাহারও নিকটে ঐকথা প্রকাশ করিতেও পারিতাম না।"
 

কিংবা সেই নিদারুণ কষ্টের কথা। যেখানে স্বামী বিবেকানন্দ বরানগরে থাকার সময় একবেলা ভাত কখনও জুটতো বা কখনও জুটতো না এরওপর আবার খাওয়ার থালা বাসন কিচ্ছু নেই। লাউপাতা বা কলাপাতা আনতে গেলে অনেক সমস্যা হত। শেষে মানকচুর পাতায় ভাত ঢেলে খেতেন সবাই। তেলাকুচো পাতা সেদ্ধ আর ভাত। প্রত্যেক গ্রাসে গলা কুট কুট করতো। কুটকুটানি এড়ানোর জন্য শেষে ভিক্ষের চাল সেদ্ধ করে সবাই কাপড়ের ওপর ঢেলে খেতেন। সঙ্গে থাকতো নুন ও লঙ্কার ঝোল।

মেয়েটি মনে জোর পায়। তার তো মাথার ওপর ছাদ আছে। সময়মত খাবারও জুটছে, স্কুলেও আসছে। একটা অদ্ভুত খুশি আর উত্তেজনা নিয়ে লাফাতে লাফাতে বাড়ি এসে সে দিদার কাছে শোনে বাবা তার আজ অনেকটাই সুস্থ।

 

এবার অনেকটা দিন কেটে গেছে। ২০ তে পা দিল সে। চাকরির বিভিন্ন ইন্টারভিউ চলছে। অনেক ইন্টারভিউ দিচ্ছে মেয়েটি। ফ্রেশার হওয়াতে সুযোগ কম। অভিজ্ঞতা না থাকলে চাকরি নেই তার ওপর সুপারিশ তো আছেই। মেয়েটি বসে একটি কর্পোরেট সংস্থায়। মাথায় হাজারো প্রশ্ন গিজগিজ করছে, মনে ভয়, চিন্তা। মানসিক চাপের মধ্যে পরেও মনে অনেকগুলো কথা ঘুরপাক খাচ্ছে। বি এ পাস্ করে নরেন্দ্রনাথ তখন অফিস পাড়ার দরজায় দরজায় ঘুরছেন। মাত্র ১৫ টাকার মাইনেরও একটি চাকরি পাচ্ছেন না। কলকাতার সেসময় চাকরির কম্পিটিশান কেমন ছিল তা ভালোমতোই আঁচ করা যায় এ ঘটনা থেকে। সুতরাং বেকারত্ব যে শুধু এ যুগেরই সংকট নয় তা যে যুগে যুগে হয়ে আসছে তা সুস্পষ্ট। যাইহোক, এহেন নিঃসম্বল , ক্ষুধার্ত নরেন একসময় এসে পড়েন শ্রীম'র নেকনজরে। শ্রীম তখন মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক। তিনি নরেনকে সুকিয়া স্ট্রিটের স্কুলের মেট্রোপলিটনের মেইন ব্রাঞ্চ এ পড়ানোর সুযোগ করে দেন। পড়ানোর তিনমাসের মধ্যে সিদ্ধেশ্বর লেন, চাঁপাতলায় মেট্রোপলিটনের আর একটি নতুন ব্রাঞ্চে প্রধান শিক্ষকের চাকরি পান নরেন্দ্রনাথ কিন্তু বিশেষ এক কারণে এখানে তিনি বেশিদিন পড়াতে পারেন নি। মেট্রোপলিটন ছাড়ার পর তিনি অঘোরনাথ চট্টোপাধ্যায়ের দয়ায় তাঁর অধীনে একটি কলেজে কিছুদিন পড়ান। এরপর সিটি স্কুলে পড়ানোর জন্য তিনি শিবনাথ শাস্ত্রী মশাইকে ধরেন কিন্তু শাস্ত্রী মশাই তা এড়িয়ে যান। এরপর কথিত আছে নরেন গয়ার কাছে এক জমিদারি সেরেস্তায় একটি সামান্য কাজ জোটান কিন্তু শেষপর্যন্ত তিনি সেই কাজে যোগদান করে উঠতে পারেন নি। ভাবতে ভাবতে অন্যমনস্ক হয়ে পড়া মেয়েটির ইন্টারভিউয়ের ডাক আসে। সেদিন একটি নাম করা কর্পোরেট হসপিটালে সে চাকরি পায় উপযুক্ত অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও।

 

চাকরিজীবন চলছে মেয়েটির। আজ সে সুপ্রতিষ্ঠিত। কর্পোরেট সংস্থায় কাজ করার দরুন বিভিন্ন ঘাত প্রতিঘাতে মেয়েটি আজ পোড় খাওয়া হয়ে উঠেছে কিন্তু মাঝে মাঝে আজও তার বড় অসহায় লাগে , মন অস্থির হয়ে ওঠে। সহকর্মীদের লুকোনো ষড়যন্ত্র, এগিয়ে যাওয়ার ইঁদুর দৌড়, বসের মন জুগিয়ে না চলতে পারার অক্ষমতা তাতে পেছনে টানতে থাকে, নিস্তেজ হয়ে পড়ে সে। হটাৎ একদিন বিধস্ত মনে বাড়ি ফিরতে ফিরতে বিদ্যুৎ চমকের মত একটি ঘটনা মনে পড়ে তার। চাকুরীহীন বিবেকানন্দ তখন সবে কাজ পেয়েছেন মেট্রোপলিটনের চাঁপাতলা ব্রাঞ্চে প্রধান শিক্ষকের পদে। ওই স্কুলের সেক্রেটারি ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মশাই - এর জামাই। যেকোনো কারণবশতঃ হোক তিনি নরেনকে খুব একটা পছন্দ করতেন না। ফলতঃ এক ষড়যন্ত্রের ফলে নাইন ও টেন ক্লাসের ছেলেরা মিলে দরখাস্ত করলো যে নতুন প্রধান শিক্ষক পড়াতে পারেন না। বিদ্যাসাগরমশাই সেই দরখাস্ত দেখে কোন কিছু বিচার না করেই নির্দেশ জারি করেন যে ," তা হলে নরেন্দ্রকে বলো — আর না আসে।" সেদিন সবকিছু মুখ বুঝে সহ্য করা ছাড়া কোনো উপায় তাঁর ছিল না। কিন্তু এ ঘটনার ফলশ্রুতিতে পরবর্তীকালে কোনদিনও তাঁর মুখে বিদ্যাসাগরের প্রতি কোনও কটুক্তি বা বিরূপ মনোভাব শোনা যায়েনি। একদিন যিনি গোটা পৃথিবীকে শিক্ষা দেবেন তিনি নিজেই একসময় দলবাজির শিকার হয়ে এ বদনাম নিয়েছিলেন যে তিনি পড়াতে অপারগ। মেয়েটি ধীরে ধীরে মাথা তোলে। পথ খুঁজে পায় সামনে এগিয়ে চলার। 

 

এখন মেয়েটি ঘোরতর সংসারী। জীবনে অনেক চড়াই উৎরাই পার করেছে সে। তার তিরিশ বছরের ছোট জীবন বড় বড় অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ণ। কিন্তু আজও মাঝে মাঝেই সে ভুল করে , পিছিয়ে পড়ে। কিন্তু জীবনের সামনে যতবারই সে হেরে গেছে, দুর্বল হয়েছে, মাথা নিচু হয়েছে, বিপরীত পরিস্থিতি মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে তার অস্তিত্ব ততবার সে তার নিজের সমস্যার সমাধান খুঁজে পেয়েছি স্বামী বিবেকানন্দের প্রতিটি কথা, আদর্শ, জীবনধারা, চিন্তা -র মধ্যে। দেখেছে যে একদিন তাঁকেও চূড়ান্ত অপমানের সম্মুখীন হতে হয়েছে। লোকে প্রশ্ন তুলেছে তাঁর ওপর — "ইনি কি 'অভাব -সন্ন্যাসী' না 'স্বভাব-সন্ন্যাসী'।" কিন্তু তাতে কি তাঁর অবিশ্রান্ত পথচলা থেমেছে ! আজ প্রত্যেকটা মানুষ মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে তাঁর সামনে ...।
 

যখন দ্বিধা-দ্বন্ধ, পাপ-পুণ্য, ঠিক-ভুল, সুখ-দুঃখের দড়ি টানাটানির মধ্যে এসে পড়ি, দোলাচলের দড়িটা গলা চেপে ধরে, শ্বাস বন্ধ করে দিতে চায়, পা টা ছটফট করে, হাত বাড়িয়ে কোন কিছু চেপে ধরার কোনো রকমে তুলেনি তাঁর যেকোন একটা বই। তা সে ছোটবেলায় পড়া স্বামী বিবেকানন্দের রংবেরঙের সেই পাতলা চটি বই হোক বা কর্মযোগ যাই পড়ি না কেন অমনি সেই দমবন্ধ করা দড়িটা আপনি মুঠো আলগা করে ফেলে, আমিও আবার একটু ভেসে থাকার চেষ্টা করি সংসার নদীতে খড়কুটো আঁকড়ে...
 

 "আমি যে জন্মেছিলাম — তাতে খুশি ; এতো যে কষ্ট পেয়েছি — তাতেও খুশি ; জীবনে যে বড় বড় ভুল করেছি — তাতেও খুশি। আবার এখন যে নির্বাণের শান্তি-সমুদ্রে ডুব দিতে যাচ্ছি —তাতেও খুশি। আমার জন্যে সংসারে ফিরতে হবে, এমন বন্ধনে আমি কাউকে ফেলে যাচ্ছি না। দেহটা গিয়েই আমার মুক্তি হোক, অথবা দেহ থাকতে থাকতেই মুক্ত হই, সেই পুরনো 'বিবেকানন্দ' কিন্তু চলে গেছে, চিরদিনের জন্য চলে গেছে — আর ফিরছে না! শিক্ষাদাতা, গুরু, নেতা, আচার্য বিবেকানন্দ চলে গেছে — পড়ে আছে কেবল সেই বালক, প্রভুর সেই চিরশিষ্য, চিরপদাশ্রিত দাস।"

 

তথ্যসূত্র : ' স্বামী বিবেকানন্দ '— স্বামী বিশ্বাশ্রয়ানন্দ , ' অচেনা অজানা বিবেকানন্দ ' — শংকর , ' স্বামী শিষ্য সংবাদ '—শ্রীশরচ্চন্দ্র চক্রবর্তী ও বিবিধ


0 comments

Saurav Chakraborty

Saurav Chakraborty

Shared publicly - 10th Feb, 21 10:28 pm

Inspirational

Redirect to Address page

Updating Subscription details

Redirecting...Please Wait