আমার ছায়াপথ ধরে হেঁটে গেছে বালুকাবেলা,
নদীপথ, জলে জ্বলে ওঠা মৎসকন্যা।
আমার মায়াপথগুলো মৃণাল গন্ধে
মায়ামৃগর মতো স্বপনচারিণী।
আমার বেওয়ারিশ রাতগুলো সমুদ্রপথে
টাইটানিক বোঝাই নীরব সমাধি।
আমার আকাশপথে হীরের দ্যুতি ছড়িয়ে চলেছে ইমণকল্যান,
ছবি এঁকে চলেছে দরবারী সন্ধ্যা।
সবুজ যাপন চুম্বনের উষ্ণ স্নাত গালিচা পথে।
মনপথে যেতে যেতে মনোবৈজ্ঞানিক আলোয়
হঠাৎই দেখা পথ বেঁকে গেছে যে ঠিকানাবিহীন গন্তব্যে,
সে পথের পথিকের সঙ্গে।
সে আমাকে, নিয়ে যায় পথের সীমা পেরিয়ে অসীমের দিকে।
যে অসীমের ও এক সীমা আছে।
সেই সীমা ঘেরা অসীমের মাঝে, এক অনন্ত আকাশ।
পথ হারিয়ে আমি সেই দিগন্ত চিরে আলো ঠিকরে আসা পথের পাঠ নিচ্ছি।
যেখানে অলীক স্বপ্নেরও শেষটুকু দেখা যায় বৈকালিক আলোয়।
দেখা যায় অচিন পাখিরও একটা চেনা দেশ। চেনা কুটির।
অবৈধ ভালোথাকার এক বৈধ ছাড়পত্র।
অধরা মাধুরীর সোহাগী পরাগ রেনু।
অমিতের প্রিয়তমা লাবণ্য ।
পথিক পথ দেখাচ্ছে আমারও এক তুমিকে।
যাকে খুঁজছি সেই বৈজ্ঞানিক আলোয়।
ADVERTISEMENT
0 comments